স্বাস্থ্যকর রান্নার তেল: এই প্রশ্নটি প্রায়শই আমাদের মনে বারবার আসে যে, আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কোন রান্নার তেল খাওয়া উচিত, তাই আসুন আপনার এই সমস্যাটি দূর করুন।
ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য অলিভ অয়েল: ক্যান্সার একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক রোগ, শুধু ভারতেই নয়, সারা বিশ্বে বিপুল সংখ্যক মানুষ এর শিকার হচ্ছেন। প্রাথমিক অবস্থায় ধরা না পড়লে তা মারাত্মকও হতে পারে। এই রোগের জন্য অনেক কারণ দায়ী থাকলেও অনেক সময় সঠিক রান্নার তেল না খাওয়ার কারণেও ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বাজারের কিছু জিনিস রান্না করতে বারবার তেল গরম করা হয়, যা ক্যানসারের বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আসুন জেনে নিই কোনটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো রান্নার তেল।
সুস্বাস্থ্যের জন্য এই তেল ব্যবহার করুন
তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার কারণে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি ডিজিজ এবং ট্রিপল ভেসেল ডিজিজের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের প্রথমে তেল খাওয়া কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। তারপরও যদি কিছু খাবার রান্নার জন্য তেল ব্যবহার করতে হয়, তাহলে অলিভ অয়েল বেছে নেওয়াই ভালো। এই তেলে রয়েছে ওলিওপ্রোপিন যা জলপাইয়ের সবচেয়ে শক্তিশালী পলিফেনল, এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে।
জলপাই তেলের উপকারিতা
1. ক্যান্সার প্রতিরোধ:
আপনি যদি নিয়মিত অলিভ অয়েল খান, তাহলে তা ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়, কারণ এই রান্নার তেলে এমন অনেক বিশেষ যৌগ রয়েছে যা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষকে ধ্বংস করতে কাজ করে। .
ডায়াবেটিসে কার্যকর
যাদের ডায়াবেটিস রোগ আছে তাদের নিয়মিত অলিভ অয়েল খাওয়া উচিত। অনেক গবেষণায় এটি প্রকাশিত হয়েছে যে অলিভ অয়েলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে সাহায্য করে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে:
অলিভ অয়েলে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে যা পেটের সমস্যা সৃষ্টি করে না, তাই এই রান্নার তেল গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট এবং পাকস্থলীর জন্য খুব ভালো বলে মনে করা হয়, যাদের হজম সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে, তাদের নিয়মিত এই তেল ব্যবহার করা উচিত। খাদ্যের মধ্যে