ডেঙ্গু জ্বর: বৃষ্টি নামলেই ডেঙ্গু মশার আক্রমণ বেড়ে যায়, এমন পরিস্থিতিতে বিশেষ ধরনের জুস পান করলে শরীরে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
ডেঙ্গু রোগে গমের ঘাসের রস: ভারতের অনেক রাজ্যে বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে এবং এই মরসুমে অনেক রোগ এবং সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে আসে। সাধারণত পুকুর, গর্ত, নারকেলের খোসা এবং খালি পাত্রে জলাবদ্ধতা থাকে এবং ডেঙ্গু মশা তাদের মধ্যে বংশবৃদ্ধি শুরু করে। এই মশাগুলোকে এড়িয়ে চলা খুবই জরুরী কারণ একবার এদের আক্রমণ হলে আমাদের রক্তে প্লেটলেটের পরিমাণ কমতে শুরু করে এবং শরীর সম্পূর্ণ দুর্বল হয়ে পড়ে। আপনিও যদি ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হন, তাহলে গমের ঘাসের রস পান করলে উপকার পাওয়া যায়।
গমের ঘাসের রসে যে পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়
তা আয়ুর্বেদিক ওষুধের চেয়ে কম নয়। এতে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ই, মিনারেল, ফাইবার, প্রোটিন, ক্লোরোফিল, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই সবুজ রস প্রতিদিন পান করলে শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না। আসুন জেনে নিই কিভাবে গমের ঘাসের রস আমাদের কাজে আসতে পারে।ডেঙ্গুতে সহায়ক
গমের ঘাসের জুস পান করলে মৌসুমি রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায় এবং আপনি যদি এটি নিয়মিত পান করেন তবে ডেঙ্গু এবং ম্যালেরিয়ার মতো রোগ আপনার কাছে আসবে না। আপনি যদি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন, তবে গমের ঘাসের রস খেলে রক্তের প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়বে এবং আপনার জীবন বিপদে পড়বে না। অনেক সময় ডেঙ্গু একটি প্রাণঘাতী রোগ হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে, সেক্ষেত্রে এই রেসিপিটি আপনার অনেক কাজে আসতে পারে। ডেঙ্গু এই মশা দ্বারা ছড়ায় ডেঙ্গু
সাধারণত স্ত্রী এডিস ইজিপ্টাই মশার কামড়ে ডেঙ্গু জ্বর ছড়ায়। এগুলি বিশেষ ধরনের মশা, যাদের শরীরে চিতাবাঘের মতো ডোরাকাটা দাগ থাকে। এই মশা বিশেষ করে দিনের বেলায় মানুষকে কামড়ায়। তাই রাতের পাশাপাশি দিনের আলোতেও মশা তাড়ানোর ব্যবস্থা নিন।ডেঙ্গুর
লক্ষণ- হঠাৎ করে প্রচণ্ড জ্বর
আসা- কপালে প্রচণ্ড ব্যথা।
– চোখের পেছনে ব্যথা – চোখ নাড়াতে গিয়ে ব্যথা – শরীর ও জয়েন্টে ব্যথা –
ক্ষুধা না থাকা – বুকে হামের মতো ফুসকুড়ি – মাথা ঘোরা – বমি বমি ভাব – বমি – রক্তের প্লেটলেট কমে যাওয়া