Durga puja 2021: সাজাপ্রাপ্ত জেলবাসীদের পুজো কাটুক নিজবাসে, চাইছে রাজ্য

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now
Instagram Channel Follow Now

 

লড়াই ২৪ ডেস্ক:  পুজোর ছুটি চাইছে রাজ্য সরকার। শুধু দুর্গাপুজো নই , গোটা উৎসবের মরসুমটা নিজেদের বাড়িতেই থাকুক করাবাসীরা । করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্যের সংশোধনাগার গুলিতে বন্দিদের ভিড় এড়াতে গত মে মাসে তৃণমূল সরকার শপথ নেওয়ার পরেই কয়েদিদের বড় অংশকে বাড়িতে পাঠায় । প্রথমে ৩০ দিনের জন্য মুক্তি দেওয়া হলেও পরে তা ধাপে ধাপে বাড়ছে । তবে এখনও পর্যন্ত যা সিদ্ধান্ত তাতে যারা বাড়িতে রয়েছে তাদের সকলের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সংশোধনাগারে ফিরে আসার কথা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে । এ রাজ্যের করামন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস জানিয়েছেন কারাবাসীদের পুজোর ছুটি! ঠিক তেমনটা বলা না গেলেও রাজ্য সরকার চাইছে দুর্গাপুজো-সহ গোটা উৎসবের মরসুমটা নিজেদের বাড়িতেই থাকুক কারাবাসীরা। করোনা পরিস্থিতির কারণে, রাজ্যের সংশোধনাগারগুলিতে বন্দিদের ভিড় কমাতে গত মে মাসে তৃতীয় তৃণমূল সরকার শপথ নেওয়ার পরেই কয়েদিদের বড় অংশকে বাড়িতে পাঠায়। প্রথমে ৩০ দিনের জন্য ‘মুক্তি’ দেওয়া হলেও পরে তা ধাপে ধাপে বেড়েছে। এখনও পর্যন্ত যা সিদ্ধান্ত তাতে যারা বাড়িতে রয়েছে তাদের সকলের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সংশোধনাগারে ফিরে আসার কথা। কিন্তু রাজ্য কারা দফতর চাইছে পুজোর দিনগুলোও তারা বাড়িতেই থাকুক। এ কথা স্বীকার করে রাজ্যের কারামন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস জানিয়েছেন, ‘‘এখনও সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত না হলেও এমন পরিকল্পনা রয়েছে। আমরা চাই, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে সকলে পুজোর সময়টাও বাড়ির লোকেদের সঙ্গে থাকুক এবং পরিবারের বাকিদের সুস্থ রাখুক।”

আরও পড়ুন……………….“কোনো বিজেপি বিধায়ক তৃণমূলে যাবেন না বলে ভুল করেছিলাম” স্বীকারোক্তি দিলীপ ঘোষের
রাজ্যের কারা দফতর চাইছে পুজোর দিনগুলো তারা বাড়িতেই থাকুক।করোনা কলে কারাবন্দীদের বাড়িতে পাঠানোর ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ট এর নির্দেশই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিভিন্ন রাজ্যের কারাদফতর । বাংলাতেও সেই মতো সংশোধনাগার এর ভিড় কমানো হয়। রাজ্যে মোট ৬০ টি সংশোধনাগার আছে।সেখানে থাকা কয়েদিদের মধ্যে তিন হাজারেরও বেশী মানুষকে করোনার জন্য বাড়িতে গিয়ে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছিলো। এ বিষয়ে কারা দফতরের এক কর্তা বলেন, ‘‘এটাই প্রথম নয়। ২০২০ সালেও করোনা সংক্রমণ আশঙ্কাজনক জায়গায় পৌঁছলে ৯০ দিনের জন্য বাছাই কয়েদিদের বাড়িতে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। যারা গিয়েছিল তারা সকলেই নির্দিষ্ট সময় শেষ হতেই ফিরে এসেছিল। এ বারও তাই করা হয়েছে। ১০ মে ওই কয়েদিদের বাড়িতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন ভাবা হচ্ছে, পুজোর মরসুমেও যাতে তারা বাড়িতে থাকতে পারে।”

https://news.google.com/publications/CAAqBwgKMJ-knQswsK61Aw?hl=en-IN&gl=IN&ceid=IN:en

Author

এই খবরটা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করুন, যার এটা জানা দরকার

Make your comment