Dim er Opokarita: নিয়মিত ডিম খাওয়ার অপকারিতা কী কী?

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now
Instagram Channel Follow Now

নিয়মিত ডিম খাওয়ার অপকারিতা: একটি বিস্তারিত আলোচনা

ডিমকে প্রায়ই একটি নিখুঁত খাবার হিসেবে ধরা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেল থাকে। তবে, সবকিছুর মতো ডিম খাওয়ার ক্ষেত্রেও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা নিয়মিত ডিম খাওয়ার অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

https://news.google.com/publications/CAAqBwgKMJ-knQswsK61Aw?hl=en-IN&gl=IN&ceid=IN:en

কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি
ডিমে কোলেস্টেরলের পরিমাণ অনেক বেশি। নিয়মিত এবং অতিরিক্ত পরিমাণে ডিম খাওয়ার ফলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

অ্যালার্জি

কিছু মানুষের ডিমের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে। ডিম খাওয়ার পরে তাদের শ্বাসকষ্ট, চামড়ায় ফুসকুড়ি, পেট ফাঁপা ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।

কিডনি সমস্যা

কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ডিম খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে। ডিমে ফসফরাসের পরিমাণ বেশি থাকে, যা কিডনির কাজকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।

ওজন বৃদ্ধি

যদিও ডিমে প্রোটিন থাকে, তবে এতে ক্যালোরিও থাকে। অতিরিক্ত পরিমাণে ডিম খাওয়ার ফলে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।

অন্যান্য সমস্যা

* ডায়াবেটিস: ডিমে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ানোর ক্ষমতা রয়েছে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের ডিম খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত।

* বিটামিন বি৭ এর অতিরিক্ত মাত্রা: ডিমে বিটামিন বি৭ এর পরিমাণ বেশি থাকে।

অতিরিক্ত পরিমাণে বিটামিন বি৭ শরীরে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

কতটা ডিম খাওয়া নিরাপদ?

স্বাস্থ্যকর ব্যক্তির জন্য সপ্তাহে ২-৩টি ডিম খাওয়া সাধারণত নিরাপদ। তবে, যাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে, তাদের ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডিম খাওয়া উচিত।

ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার হলেও, এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা জরুরি। অতিরিক্ত পরিমাণে ডিম খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। সুস্থ থাকতে সুষম খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করা উচিত।

Disclaimer: এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে। কোনো রোগ বা অসুখের চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন।

Author

এই খবরটা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করুন, যার এটা জানা দরকার

Make your comment