কপালের ট্যানিং: কপালের কালো ভাব দূর হবে এক চিমটে, ব্যবহার করুন ঘরে রাখা এই জিনিসগুলো

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now
Instagram Channel Follow Now

ত্বকের যত্নের টিপস: অনেকের পুরো মুখ ফর্সা হলেও কপাল কালো দেখায়। ট্যানিংয়ের কারণে এটি ঘটে। ট্যানিং এড়াতে লোকেরা বিভিন্ন প্রতিকার চেষ্টা করে। কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে আমরা ট্যানিং থেকে মুক্তি পেতে পারি।

 

কপাল ট্যানিং ঘরোয়া প্রতিকার: কালো কপাল গোলাপী গালের মধ্যে শোভা পায় না। অনেক সময় আমাদের গাল এবং অন্যান্য মুখ পরিষ্কার দেখা যায়, কিন্তু কপাল তাদের সামনে কুৎসিত এবং নোংরা দেখায়। এর কারণ কপালে ট্যানিং। ট্যানিংয়ের কারণে মুখ ও কপালের রং আলাদা দেখায়। কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে আমরা সহজেই কপালের ট্যানিং পরিষ্কার করতে পারি।

https://news.google.com/publications/CAAqBwgKMJ-knQswsK61Aw?hl=en-IN&gl=IN&ceid=IN:en

 

হলুদ

 

হলুদ মসলা কম এবং ঔষধি বেশি। ত্বকের অনেক সমস্যা দূর করতে হলুদ ব্যবহার করা হয়। এর ব্যবহারে কপালের কালো দাগ দূর করা যায়। কাঁচা দুধে হলুদ মিশিয়ে ট্যানিং জায়গায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ট্যানিং এর সমস্যা চলে যাবে।

 

শসা

 

শসার মধ্যে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। শুধু খেতেই উপকারী নয়, শসা বিউটি প্রোডাক্ট হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। শসা লাগালে ট্যানিং ও ডার্ক সার্কেলের সমস্যা চলে যায়। শসার টুকরো কেটে ট্যানিং এর জায়গায় ম্যাসাজ করুন। 30 মিনিটের জন্য এভাবে মুখ রেখে দিন। পানি দিয়ে ধুলে ত্বক পরিষ্কার হয়ে আসবে।

 

বাদাম তেল

 

বাদাম তেলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। বাদাম তেলে দুধের গুঁড়া এবং মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটি লাগালে কপালের কালো দাগ দূর হয়। বাদাম ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতেও কাজ করে।

 

কাঁচা দুধ

 

কাঁচা দুধ ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা দুধ ত্বকের ময়লা দূর করে। মাথার ট্যানিং দূর করতে কাঁচা দুধ ব্যবহার উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। কাঁচা দুধে গোলাপজল মিশিয়ে কপালে মালিশ করলে ট্যানিংয়ের সমস্যা দূর হয়।

Author

এই খবরটা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করুন, যার এটা জানা দরকার

Make your comment