চুল পড়ার প্রতিকার: আপনি যদি চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান তবে আজ আমরা আপনাকে এর জন্য 3টি বিশেষ প্রতিকার বলতে যাচ্ছি। এই প্রতিকারগুলি ব্যবহার করে, আপনার চুলের গোড়া আগের থেকে শক্ত হয়ে উঠবে।
চুলের পরিচর্যার প্রতিকার: আজকাল অল্প বয়সেই চুল পাকা হয়ে যাওয়া এবং চুল পড়ার সমস্যা দেখা যাচ্ছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই এই সমস্যায় ভুগছেন। চুলের ভালো যত্নের জন্য মাথায় নারকেল তেল মালিশ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আজ আমরা আপনাদের চুলের ঔজ্জ্বল্য ও শক্তি ফিরিয়ে আনার ৩টি বিশেষ উপায় বলব। এই ব্যবস্থাগুলো অবলম্বন করলে আপনার চুল শুধু কালোই হবে না, আগের মতো ঘনও হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই ব্যবস্থাগুলো কী কী।
নারকেল তেল এবং কারি পাতা
চুল বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনার চুলের গোড়া যদি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, তাহলে নারকেল তেলে কারি পাতা ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য প্রথমে কারিপাতা শুকিয়ে নিন। এরপর ওই শুকনো পাতাগুলো নারকেল তেলে দিয়ে গরম করুন। কিছুক্ষণ গরম করার পর সেই তেলটি সরিয়ে ঠান্ডা করে নিন এবং তারপর সেই দ্রবণ চুলের গোড়ায় লাগান। এতে করে চুলের গোড়া শক্ত হয় এবং চুল পড়াও কমতে শুরু করে। নারকেল তেলে নারকেল তেল এবং অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন
চুলে নারকেল তেলে অ্যালোভেরা লাগান (চুলের যত্নের টিপস) খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। আসলে, অ্যালোভেরা জেলে ভিটামিন-এ, বি এবং বি 12-এর মতো অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যেখানে নারকেল তেলের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই দুটির মিশ্রণ মিশিয়ে লাগালে চুল মজবুত হয় এবং চুলকানির সমস্যাও হয় না। এটি চুলের উজ্জ্বলতাও বাড়ায়।
ক্যাস্টর অয়েলের ব্যবহারও উপকারী (নারকেল তেল এবং ক্যাস্টর অয়েল)।
চুল পড়া রোধ করতে নারকেল তেলে ক্যাস্টর অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন। ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শিকড় মজবুত করে এবং চুল পড়া রোধ করে। এই দুটির মিশ্রণ লাগালে চুলে জমে থাকা ময়লাও দূর হয় এবং সময়ের আগে সাদা হয় না।