চিনি নিয়ন্ত্রণের টিপস: চিনি অনেক রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এতে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। রোগ থেকে দূরে থাকতে হলে সুগার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
ডায়াবেটিস এবং হার্ট অ্যাটাক: সুগারের সমস্যা আপনার কাছে সাধারণ মনে হলেও ব্লাড সুগার বাড়ানো মোটেও ভালো নয়। চিনির মাত্রা বেশি থাকায় শরীরে নানা সমস্যায় পড়তে হয়। চিনি অনেক পরিস্থিতিতে মারাত্মক হতে পারে। ডায়াবেটিসের কারণে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করলে কিডনির ক্ষতি ও রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। রক্তে চিনির উচ্চ মাত্রা হার্ট অ্যাটাকের একটি বড় কারণ। আপনি যদি ডায়াবেটিস এবং হার্টের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে চান, তাহলে আপনার জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। আসুন জেনে নিই হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো বিপদ থেকে দূরে থাকতে কোন টিপসগুলো অবলম্বন করা উচিত।
আমলার রস খান
আমলা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর আমলা ভিটামিন সি এর সবচেয়ে ভালো উৎস হিসেবে বিবেচিত হয় এটি গরম এবং ডায়াবেটিস উভয়ের জন্যই উপকারী আপনি যদি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাহলে প্রতিদিন আমলার রস পান করা উপকারী হতে পারে।
বেসিল এবং চিয়া বীজ
আপনি যদি চিনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে চিয়া বা তুলসীর বীজ খাওয়া উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো পুষ্টি উপাদান এই বীজে থাকে। এর মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি ইনসুলিন স্পাইক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিসকে অগ্রসর হতে বাধা দেয়।
খাদ্যতালিকায় বাজরা অন্তর্ভুক্ত করুন
বাজরা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ। বাজার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের মাত্রাও খুবই কম। বাজরা ডায়াবেটিস ও হার্টের জন্য উপকারী। আপনি যদি রোগ থেকে দূরে থাকতে চান, তাহলে বাজরাকে আপনার ডায়েটের অংশ করুন।
ওজন কমানো
স্থূলতার কারণে ডায়াবেটিস এবং হার্ট অ্যাটাক হয়। আপনি যদি সুস্থ থাকতে চান তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রণ খুবই জরুরি। কম চর্বি ডায়াবেটিস এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
রুটিন পরিবর্তন
ভুল জীবনযাপন ডায়াবেটিস এবং হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম বড় কারণ। এই রোগগুলি এড়াতে, সময় যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। শরীর সুস্থ রাখতে সময়মতো ঘুমান। যথেষ্ট ঘুম. প্রতিদিন যোগব্যায়াম বা হালকা ব্যায়াম করা উপকারী।