পণের দাবি করে গৃহবধূকে চাপ, উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now
Instagram Channel Follow Now

পূর্ব মেদিনীপুর: শ্বশুরবাড়িতে গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর সেখানে চড়াও হয় মৃতার বাপের বাড়ির লোকজন। স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেদের মারধর করেন তাঁরা। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতে।

মৃতার নাম রীনা জানা। তাঁর বাপের বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা বড়নলগেড়িয়া এলাকায়। প্রায় ৭ বছর আগে কাঁথির পশ্চিম দারুয়া এলাকার বাসিন্দা রাসরঞ্জন জানার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল রীনার। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে আসার পর থেকেই পনের জন্য অশান্তি শুরু হয়। অতিরিক্তি পণের দাবিতে ওই গৃহবধূর উপর অত্যাচার চালাতে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা।

https://news.google.com/publications/CAAqBwgKMJ-knQswsK61Aw?hl=en-IN&gl=IN&ceid=IN:en

মঙ্গলবার সকালে শ্বশুরবাড়ির উঠোনে রীনার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান প্রতিবেশীরা। ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর তুমুল উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ছুটে আসেন বাপের বাড়ির লোকেরা। কাঁথি থানার সামনেই শ্বশুরবাড়ির লোকেদের বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।

বাপের লোকেদের দাবি, গৃহবধূকে খুন করে তাঁর দেহ ঝুলিয়ে দিয়েছে স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকেরাই। সোমবার রাতে মৃতের পরিবারে লোকেদের মধ্যে তর্কাতর্কি হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশীরাও। ফলে খুনের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না কেউ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Author

এই খবরটা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করুন, যার এটা জানা দরকার

Make your comment