জয়েন্টের ব্যথার চিকিৎসা: হাঁটুর ব্যথা অনেক ব্যথা দেয়, তা থেকে শ্বাসরোধ করতে প্রতিদিন এমন কিছু খেতে হবে, যা হাড় মজবুত করে এবং ফুলে যাওয়া থেকেও মুক্তি পায়।
হাঁটুর ব্যথা কমাতে খাবার: বর্তমান যুগে যে কোনো বয়সেই হাঁটু ব্যথা হতে পারে, তবে সাধারণত ৪০ বছর পর এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়, অনেক সময় আঘাতের কারণে হাঁটুতে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আপনার খাবারে যদি পুষ্টির অভাব থাকে, তাহলে আপনারও এই সমস্যা হতে পারে। সেজন্য আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি।
কেন হাঁটু ব্যথা হয়?
যদি আপনার শরীরে ক্যালসিয়াম বা প্রোটিনের অভাব শুরু হয়, তাহলে হাঁটুতে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। কখনও কখনও ব্যথার কারণেও ফোলা শুরু হয়, এমন পরিস্থিতিতে আপনার কী করা উচিত আজ আমরা জানাতে যাচ্ছি।
হাঁটুর ব্যথা কমাতে এই খাবারগুলো খান
1.
সবুজ শাক সবজি বাঁধাকপি এবং ব্রকোলির মতো সবুজ শাক খেলে শরীরে প্রদাহ সৃষ্টিকারী এনজাইম কমতে শুরু করে। তাই আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই জিনিসগুলি রাখুন যাতে হাড় মজবুত থাকে।2. বাদাম
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রায়ই বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং প্রোটিন পাওয়া যায়। এটি হাড়কে মজবুত করে, যে কারণে বাদাম খেলে হাঁটুর ব্যথা উপশম হয়।
3. আদা এবং হলুদ
আদা এবং হলুদের প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যে কারণে এই মশলাগুলি বহু শতাব্দী ধরে ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হাঁটুতে ব্যথা হলে অবশ্যই ডায়েটে এই দুটি জিনিস অন্তর্ভুক্ত করুন। এমনকি আপনি যদি আদা এবং হলুদের একটি ক্বাথ পান করেন তবে এটি দুর্দান্ত প্রভাব ফেলবে।
4. ফলমূল
কিছু ফল খেলে হাঁটুর ব্যথা সেরে যায়। এর মধ্যে রয়েছে কমলালেবু, স্ট্রবেরি এবং চেরি, যাতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং লাইকোপিনের মতো পুষ্টি উপাদান, যা হাড়ের প্রদাহ কমায়।
5. দুধ
: ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম দুধ এবং সমস্ত দুগ্ধজাত দ্রব্যে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা হাড়ের মজবুতির জন্য উপকারী। খেয়াল রাখবেন দুধে যেন বেশি চর্বি না থাকে, তা না হলে ওজন বাড়তে পারে।