রেশন কার্ডের সর্বশেষ নিয়ম: জেলা এবং তহসিল স্তরে সরকার কর্তৃক একটি বিশেষ অভিযানও চালানো হয়েছে। এর আওতায় অন্ত্যোদয় কার্ডধারী পরিবারের সকল সদস্যের জন্য আয়ুষ্মান কার্ড তৈরির লক্ষ্য। সরকার জনসুবিধা কেন্দ্রগুলিতেও এই সুবিধা দিচ্ছে।
রেশন কার্ড হোল্ডার আয়ুষ্মান কার্ড: আপনারও যদি রেশন কার্ড থাকে, তাহলে আপনি সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সুবিধা শুনে খুশি হবেন। সরকার রেশন কার্ডধারীদের নতুন সুবিধা দিচ্ছে। এখন সরকার অন্ত্যোদয় রেশন কার্ডধারীদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে সমস্ত পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় আরও একটি সুবিধা তৈরি করেছে। সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সমস্ত অন্ত্যোদয় কার্ডধারীদের বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য আয়ুষ্মান কার্ড তৈরি করা হবে।
জেলা ও তহসিল পর্যায়ে বিশেষ অভিযান
এ জন্য সরকার জেলা ও তহসিল পর্যায়েও বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে। এর অধীনে, অন্ত্যোদয় কার্ডধারী পরিবারের সকল সদস্যের জন্য একটি আয়ুষ্মান কার্ড তৈরি করা লক্ষ্য। সরকার জনসুবিধা কেন্দ্রগুলিতেও এই সুবিধা দিচ্ছে। আপনি রেশন কার্ড দেখিয়ে জনসুবিধা কেন্দ্রে আয়ুষ্মান কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন। অন্ত্যোদয় কার্ডধারীদের আয়ুষ্মান কার্ড তৈরির নির্দেশ দিয়েছে উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার।
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করুন,
সরকার আয়ুষ্মান কার্ড তৈরির শেষ তারিখ বাড়িয়েছে। ক্যাম্পেইনের আওতায় সকল অন্ত্যোদয় কার্ডধারীদের আয়ুষ্মান কার্ড তৈরি করা হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে অন্ত্যোদয় কার্ডধারীদের কাছে আয়ুষ্মান কার্ড নেই। তারা বিভাগে যান এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
নতুন আয়ুষ্মান কার্ড তৈরি করা হচ্ছে না।
যোগ্য সুবিধাভোগীরা অন্ত্যোদয় কার্ড দেখানোর পর আয়ুষ্মান কার্ড পেতে পারেন সরকারি পরিষেবা কেন্দ্র, কমিউনিটি হেলথ সেন্টার, আয়ুষ্মান প্যানেলের সাথে সংযুক্ত বেসরকারি হাসপাতাল বা জেলা হাসপাতালে। বর্তমানে সরকার নতুন আয়ুষ্মান কার্ড তৈরি করছে না। কার্ডগুলি শুধুমাত্র সেই সুবিধাভোগীদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে যাদের নাম ইতিমধ্যেই প্রকল্পে রয়েছে।
সরকারের পরিকল্পনা হল অন্ত্যোদয় কার্ডধারীদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোনও সমস্যা হলে চিকিৎসার জন্য আর ঘুরতে হবে না। সরকারি পর্যায় থেকে এ বিষয়ে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। অন্ত্যোদয় রেশন কার্ড দেওয়া হয় দারিদ্র্যসীমার নীচে (বিপিএল) পরিবারগুলিকে। এই কার্ডের মাধ্যমে সুবিধাভোগীরা প্রতি মাসে সাশ্রয়ী মূল্যে খাদ্য সামগ্রী পান। কার্ডধারীদের মোট ৩৫ কেজি গম ও চাল দেওয়া হয়। এ জন্য প্রতি কেজি গমের জন্য ২ টাকা এবং চাল প্রতি কেজি ৩ টাকা দিতে হবে।