সম্পর্কের টিপস: বিয়ের আগে এই মেডিকেল টেস্ট করিয়ে নিন, আপনার সঙ্গীর সামনে আপনাকে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হবে না

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now
Instagram Channel Follow Now

বিয়ের আগে মেডিকেল টেস্ট: আপনি যদি বিয়ের পর আপনার জীবনে সুখ পেতে চান, তাহলে বিয়ের আগে এখানে উল্লেখিত মেডিক্যাল টেস্ট করুন। নইলে বিয়ের পর হাসপাতালের বিল দিতেই জীবন কেটে যাবে।

 

বিয়ের আগে মেডিকেল টেস্ট: ভারতীয় পরিবারে বিয়ের প্রথাকে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়। সবাই চায় তার দাম্পত্য জীবন খুব সুখে কাটুক। আপনিও যদি বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাহলে অবশ্যই এখানে উল্লেখিত মেডিক্যাল টেস্ট করান। এতে বিয়ের পর যেকোনো ধরনের চিকিৎসা সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে এবং আপনি আপনার সন্তানদেরও জেনেটিক রোগ থেকে রক্ষা করতে পারবেন।

https://news.google.com/publications/CAAqBwgKMJ-knQswsK61Aw?hl=en-IN&gl=IN&ceid=IN:en

 

বিয়ের আগে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন

 

উর্বরতা পরীক্ষা

 

মানুষ যেভাবে বিয়ের আগে ছেলে-মেয়েদের রাশিফল ​​মেলায় এবং তাদের লেখাপড়া যাচাই করে। একইভাবে তাদের মেডিকেল টেস্টও করাতে হবে। একটি উর্বরতা পরীক্ষা পরিচালনা করে জানা যায় যে দম্পতির যে কোনও ব্যক্তি ভবিষ্যতে সন্তান ধারণ করতে কোনও সমস্যায় পড়বেন না। কোনো সমস্যা হলেই চিকিৎসা করা যায়।

 

জেনেটিক মেডিকেল ইতিহাস

 

বর্তমান যুগে ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতএব, দম্পতি যদি একে অপরের পারিবারিক চিকিৎসা ইতিহাস জানেন, তবে এটি ভাল এবং ভবিষ্যতে এই রোগগুলির চিকিত্সা করা যেতে পারে।

 

থ্যালাসেমিয়া টেস্ট

 

বিয়ের আগে দম্পতিদের অবশ্যই থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা করাতে হবে কারণ এটি শিশুদের জন্মগত ত্রুটি সৃষ্টি করে। তাই বিয়ের আগে দম্পতিদের অবশ্যই পরীক্ষা করাতে হবে।

 

মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা

 

বিয়ের আগে দম্পতির মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা দেখে নিতে হবে তিনি কোনো মানসিক রোগে ভুগছেন কিনা। এর বাইরে দাম্পত্য জীবনে কোনো সমস্যা নেই।এইচআইভি এবং এসটিডি পরীক্ষা

 

এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা, যে কোনও ব্যক্তির অবশ্যই বিয়ের আগে এইচআইভি এবং এসটিডি পরীক্ষা করাতে হবে। এটি নিরাপদ যৌনতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি বিয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাহলে অবশ্যই সেরোলজি স্ক্রিনিং করান।

 

এই পরীক্ষাগুলিও গুরুত্বপূর্ণ

 

উপরে উল্লিখিত পরীক্ষাগুলি ছাড়াও রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা, জিনোটাইপ পরীক্ষা এবং পেলভিক আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষা করতে হবে। পেলভিক আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষা হল একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা যা জরায়ু, সার্ভিক্স, ডিম্বাশয় এবং ফ্যালোপিয়ান টিউবের অবস্থা দেখায়।

Author

এই খবরটা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করুন, যার এটা জানা দরকার

Make your comment