omicron
লড়াই ২৪ : ইতিমধ্যেই ওমিক্রন মোকাবিলায় ব্রিটেনের বহু জায়গায় নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। পাব, রেস্তরাঁ এবং বাণিজ্যক্ষেত্রগুলি খোলা থাকলেও পর্যাপ্ত গ্রাহকের দেখা মিলছে না। লন্ডনে ওমিক্রন উদ্বেগ যেন আরও জাঁকিয়ে বসছে । রাস্তাঘাট শুনশান।
হোটেল, রেস্তরাঁ এবং পাবগুলি গ্রাহকের জন্য চাতকের মতো অপেক্ষা করছে। সেই চেনা ভিড় উধাও। আর এক সপ্তাহ পরই বড়দিনের উৎসবে মাতবে গোটা বিশ্ব। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে লন্ডন-সহ গোটা ব্রিটেন উৎসবমুখর হতে পারবে কিনা তা নিয়েই সংশয় তৈরি হয়েছে। বৃহস্পতিবারই ইংল্যান্ডের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ক্রিস উইটি জনগণকে পরামর্শ দিয়েছেন খুব প্রয়োজন এবং কাজের গুরুত্ব বুঝে তবেই তাঁরা যেন বাড়ির বাইরে বার হন।
তিনি অযথা জমায়েত না করার পরামর্শ দিয়েছেন । কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ সামলে যখন ব্রিটেনে ব্যবসা বাণিজ্য মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, ঠিক তখনই ওমিক্রনের হানা ফের দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়কার ছবি ফিরিয়ে এনেছে। লন্ডনে নিত্যদিনের চেনা ছবি যেন এক লহমায় উধাও হয়ে গিয়েছে। বাস, ট্রাম, ট্রেনে ভিড় নেই। ব্রিটেনের সবচেয়ে ব্যস্তবহুল পর্যটকস্থল লন্ডন সেতু, ওয়েস্টমিনস্টার সেতু এবং লন্ডন ওয়াটারলু স্টেশনে যেন একটা রহস্যময় নিস্তব্ধতা।
omicron