আজও অনেকের কাছে অনুপ্রেরণা সুভাষচন্দ্র বসু

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now
Instagram Channel Follow Now

বিশ্বজিৎ দাস: আজ ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে সবচেয়ে চর্চিত, হয়তো সবচেয়ে বিতর্কিত নাম সুভাষচন্দ্র বসু। আজাদ হিন্দ ফৌজের ‘নেতাজি’। ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি ওড়িশার কটকে জন্মগ্রহণ করেন সুভাষচন্দ্র বসু। প্রবাসী বাঙালি, বিশিষ্ট আইনজীবী জানকীনাথ বসু ও প্রভাবতী দেবীর নবম সন্তান সুভাষ। ছাত্র হিসেবে অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন তিনি। র‍্যাভেন ’শ স্কুলে তিনি শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন বেনী মাধব দাসের মতো কীর্তিমান শিক্ষককে।

স্কুল জীবনেই ক্ষুদিরাম বসুর আত্মত্যাগ তাঁকে অনুপ্রাণিত করেছিল। মায়ের কাছে শোনা ভারতের রূপকথার গল্প, বাড়িতে বাবার কাছে শোনা সাহিত্য, সংস্কৃতি, দর্শন তাঁকে এ দেশের চেতনা ও মূল্যবোধের প্রতি আকৃষ্ঠ হন সুভাষ।

https://news.google.com/publications/CAAqBwgKMJ-knQswsK61Aw?hl=en-IN&gl=IN&ceid=IN:en

তিনি দেশবাসীকে বলেছিলেন,”শুধুমাত্র রক্ত দিয়েই স্বাধীনতা জেতা যায়। তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।”

“ভারত ডাকছে। রক্ত ডাক দিয়েছে রক্তকে। উঠে দাঁড়াও আমাদের নষ্ট করার মতো সময় নেই। অস্ত্র তোলো!….যদি ভগবান চান , তাহলে আমরা শহিদের মৃত্যু বরণ করব।”

“আমাদের সবচেয়ে বড় জাতীয় সমস্যা হল, দারিদ্র, অশিক্ষা, রোগ, বৈজ্ঞানিক উৎপাদন। যে সমস্যাগুলির সমাধান হবে, কেবলমাত্র সামাজিকভাবনা চিন্তার দ্বারা।”

“বাস্তব বোঝা কঠিন। তবে জীবনকে সত্যতার পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সত্যকে গ্রহণ করতে হবে।”

তার এই কথাগুলো শুনলে আজও অনেক মানুষ অনুপ্রেরণা পায়। বলা হয় ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দে ফরমোসার তাইহোকু বিমান বন্দরে বিমান দুর্ঘটনায় তিনি মৃত্যবরণ করেন। তবে তার এই মৃত্যু নিয়ে আজও বিতর্ক রয়েছে।

Author

এই খবরটা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করুন, যার এটা জানা দরকার

Make your comment