নিজস্ব প্রতিবেদন: শিক্ষক দিবস মানে ছাত্র ছাত্রীদের সঙ্গে শিক্ষকের এক মজার দিন। এদিন শ্রদ্ধা আর স্নেহ বজায় রেখে উৎসবে মাতেন সমস্ত শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীরা। চলে ভালোবাসার আদান প্রদান। উপহার দেওয়া নেওয়ার পর্ব।
স্কুলে শিক্ষক দিবস এবছর আর হচ্ছে না। মন খারাপ ছাত্রছাত্রী থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের। খারাপ লাগা বুকে থাকে তাঁদের, যারা কিনা ছাত্রজীবন শেষ করে ফেলেছে। হয়তো দিনভর ব্যাস্ততায় সব সময় মনে পড়ে না। কিন্তু এদিন শিক্ষকদের অবদান ভোলার নয়।
তেমনই এক পাঠক কঙ্কন মাজী, যিনি কিনা আমতা -১ ব্লকে রসপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। তিনি লড়াই ২৪ এর সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তাঁর স্মৃতিচারণা।
তিনি লিখছেন, ” আমি কঙ্কন মাজী আমতা -১ ব্লকে রসপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছিলাম সালটা ২০০২ – ২০১১ পর্যন্ত। এই শিক্ষক দিবসের দিনে আমাদের রসপুর ফুটবল মাঠে ফুটবল খেলার আয়োজন হতো সেখানে ছাত্রদের সাথে ফুটবল খেলা হতো মজার জিনিস ছিলো শিক্ষকরা জিতলে এক দিন ছুটি দেওয়া হতো স্কুলের পক্ষ্যথেকে তাই আমরা ইচ্ছা করে হেরে যেতাম,,,, এখন খুব মিস করি স্কুলের শিক্ষক – শিক্ষিকাদের।”
সত্যিই তো কত মন খারাপ -ই না পড়ে থাকে। স্কুলের বেঞ্চে নাম লেখা থেকে শুরু করে, লুকিয়ে টিফিন খাওয়ার মজা। শিক্ষকদের দায়িত্ব নিয়ে পড়ানো। সে সব কোথায়? একদিন এসবই ফেলে রেখে আসতে হয় আমাদের। গণ্ডি ছেড়ে বড় হওয়ার আশায়।
আপনারও কি স্কুল নিয়ে এমন কোনও স্মৃতি রয়েছে? পাঠিয়ে দিন 24lorai@gmail.com এ। প্রকাশ করব আমরা।