লড়াই ২৪ : ২০২০-র মার্চ মাসে জনতা কারফিউ এর মধ্যে দিয়ে লকডাউন চালু হয়েছিল। ফলে গোটা দেশ হয়ে গিয়েছিল স্তব্ধ। অফিস, আদালত সহ স্কুল, কলেজ এবং বাকি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ঝুলেছিল তালা। ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উঠেছিল তুমুল আশঙ্কা। অন্যান্য সব অফিস, আদালত, খুললেও খুলছিল না স্কুল।
তবে অনলাইনে পঠন-পাঠন চলেছিল। ফলে অসুবিধায় পড়েছিল বহু শিক্ষাথী। অনেকের আবার পরশুনা ছেড়ে শুরু করতে হয়েছে অর্থ উপার্জনের পথ ।
তবে নভেম্বরেই খুলছে স্কুল-কলেজ। পুজোর আগেই মুখ্যমন্ত্রী আভাস দিয়েছিলেন যে, কালীপুজো মিটতেই রাজ্যে স্কুল কলেজ খোলা হতে পারে। আর এবার সেই প্রতিশ্রুতিকে বাস্তবায়ন করার নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে করোনার মধ্যে স্কুল খোলা হলে যাতে পড়ুয়াদের কোনও সমস্যার মধ্যে না পড়তে হয়, সেদিকেও নজর রাখতে হবে।
সুত্রের খবর, ১৫ই নভেম্বর স্কুল-কলেজ খোলার জন্যে যাবতীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে মুখ্য সচিবকে। করোনা পরিস্থিতি ততদিন ঠিক থাকলে, এই বিষয়ে সিলমোহর দেবেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোনা যাচ্ছে, প্রতিটি স্কুলে বসানো হবে ইলেকট্রনিক স্যানিটাইজার। বাড়ানো হবে কক্ষ, বাকি যাবতীয় সিদ্ধান্ত উত্তরবঙ্গ থেকে ফিরে এসে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন মুখ্যমন্ত্রী।