দার্জিলিং মেল, পদাতিক এক্সপ্রেস এবং তিস্তা তোর্সা কলকাতা আগামী সব ট্রেন এনজিপি পৌঁছাচ্ছে দেরি করে এর ফলে চরম সমস্যায় পড়ে গেছেন যাত্রীরা। অনেকেরই সেদিন এসে সেদিনই ফেরত যাওয়ার কথা থাকে, দার্জিলিং মেল এবং পদাতিক এক্সপ্রেস দেরি করায় সমস্যায় পরে যেতে হচ্ছে যাত্রীদের।
অনেক যাত্রী জানিয়েছেন আমাদের সেদিনই ফেরত যাওয়ার টিকিট কাটা থাকে, এনজিপি স্টেশনে পৌঁছাতে পৌঁছাতেই যদি বারোটা হয়ে যায় তবে কাজ করে আবার স্টেশনে আসবো কিভাবে?
এ একদিনের না রোজই হচ্ছে এই সমস্যা, একই সমস্যা হচ্ছে তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস এর ও অবশ্য সেই ট্রেন রাতে পৌঁছানায় লেট করলে অসুবিধা হচ্ছে না যাত্রীদের, কিন্তু উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস, কাঞ্চনকন্যা এবং পদাতিক এক্সপ্রেস এর যাত্রীদের প্রচন্ড সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে।
কেন হচ্ছে ট্রেন লেট?
জানা গিয়েছে, দক্ষিণ বঙ্গের অনেক জায়গায় রেল লাইন মেরামতির কাজ চলছে, ফলে কোনও কোনও ক্ষেত্রে রেল যদি স্টেশনে আসে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে এক থেকে দেড় ঘন্টা, এরপরে রেলের ভিন্ন সিগনালিং এর সমস্যা চলছেই, তাছাড়াও আছে অন্যান্য আনুষাঙ্গিক সমস্যা, আলুয়াবাড়ি স্টেশন পার করলেই ঘটছে একের পর এক দুর্ঘটনা।
এনজিপি ডিআরএম জানিয়েছেন একটু সাবধানতা তো অবলম্বন করতেই হবে, দুর্ঘটনা ঘটলে সব থেকে বেশি সমালোচনার মধ্যে পড়ে যাই আমরা, তাই একটু মেরামতের কাজটা দেখে নিতে হচ্ছে। লেখ হওয়ার কারণে সমস্যায় পড়েছেন পর্যটক এরাও দেরিতে ট্রেন ঢোকায় দার্জিলিং এবং সিকিম গামী গাড়ি পাচ্ছেন না তারা, পেলেও গুনতে হচ্ছে মোটা টাকা, সব মিলিয়ে রেল দপ্তরের এই চূড়ান্ত অবহেলার কারণে প্রচন্ড ক্ষুব্ধ
যাত্রীরা।
রেল দপ্তর থেকে বলা হয়েছে পুজোর আগেই সমস্ত কাজ শেষ হয়ে যাবে, যাত্রীরা সুবিধামতো আসতে যেতে পারবে চিন্তার কিছুই নাই কিন্তু সত্যিই সেটা কতটা সত্যি? সময় জানাবে সেটা